Spread The Dawah:
- Click to share on Facebook (Opens in new window)
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window)
- Click to share on Twitter (Opens in new window)
- Click to share on Telegram (Opens in new window)
- Click to email a link to a friend (Opens in new window)
- Click to share on Skype (Opens in new window)
- Click to share on Tumblr (Opens in new window)
- Click to share on Pinterest (Opens in new window)
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window)
- Click to print (Opens in new window)
- Click to share on Reddit (Opens in new window)
- Click to share on Pocket (Opens in new window)
আস সালামু আলাইকুম,
১। ইসলামের নামে নামসর্বস্ব দল বানানো জায়েজ আছে কি? যদি জায়েজ হয়ে থাকে তবে এ আয়াতটির অর্থ কি? সুরা রুমে ৩১-৩২ আয়াতে আল্লাহ বলেন,তোমরা সেই মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না যারা নিজেদের দ্বীনকে বিচ্ছিন্ন করেছে এবং নিজেরা বিভিন্ন দলে-উপদলে বিভক্ত হয়েছে ৷ আসলে প্রতিটি দলই তাদের নিজেদের কাছে যা কিছু আছে তা নিয়ে আনন্দে নিমগ্ন রয়েছে।
২। বর্তমানে আমাদের উলিল আমর কে? এখন আমরা কার কাছে বাইয়াতবদ্ধ হব? উলিল আমরের কাছে বাইয়াত করা কি ফরজ, ওয়াজিব না সুন্নাত? ইসলামী দল বা পীরের কাছে বাইয়াত করা জায়েজ আছে কি? এসব আমীর বা পীর কার কাছে বাইয়াতবদ্ধ?
একটি হাদীসে পেয়েছি, “বাইয়াতহীন মৃত্যূ হল জাহেলিয়াতি মৃত্যূ” অথচ আমরা দেখি হযরত আলী(রা)-এর খেলাফত কালে হযরত মুয়াবিয়া(রা), হযরত আমর ইবনে আস(রা) এবং কিছু সময়ের জন্য হযরত তালহা (রা) ও হযরত যুবায়ের (রা) হযরত আলী(রা)-এর বাইয়াত নেন নি। এমনকি তারা হযরত আলী(রা)-এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও করেছেন। আবার ইয়াজিদের সময় হযরত হোসেন(রা) ও হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যুবায়ের (রা) ইয়াজিদের বাইয়াত নেন নি। এমনকি হযরত আবু বকর ও ঊমার(রা) –এর সময় এক আনসারী সাহাবী তার বাইয়াত নেন নি। এতে কি বাইয়াত করা যে জরুরী নয় তা প্রমাণিত হয় না?
মা’আস সালাম
আদনান
মোহাম্মদপুর,ঢাকা